পরিচিত হাতের লেখার
পাশাপাশি জয়ঢাক নতুন
হাতের লেখা পেতে সবসময়
আগ্রহী।
নিয়মগুলো এইরকমঃ
১। লেখাটাকে শিশু বা
কিশোরদের (স্কুলস্তরের
পাঠক) উপযোগী হতে হবে।
২। সবচেয়ে ভালো হয়
ইউনিকোডে (মানে অভ্র বা
গুগলের ইউনিকোড) বাংলা
লেখা ফাইল পাঠানো।
৩। তা না পারলে যেকোন
বাংলা সফটওয়ারে টাইপ
করে পাঠাতে পারেন। তা
ইউনিকোড বা
বাংলাওয়ার্ড হলে মূল
ফাইল পাঠাবেন, কিন্তু
আইলিপ বা শমিত বা অন্য
কোন সফটওয়ার হলে
সেক্ষেত্রে লেখার pdf
বানিয়ে পাঠাবেন।
৪। কমপিউটারে লিখতে
অক্ষম হলে হাতে লেখা
পাণ্ডুলিপির ছবি তুলে pdf
করে পাঠিয়ে দিন। তবে এই
জাতীয় ক্ষেত্রে
প্রকাশে অন্য লেখার
তুলনায় বেশি দেরি হবে।
৫। পাঠাবেন joydhak@gmail.com এই
ঠিকানায়।
৬। মেল-এর সাবজেক্ট
লাইনে "জয়ঢাকের জন্য
লেখা জমা" এই কথাটা
লিখে দেবেন।
৭। কাগজে লেখা বা টাইপ
করা পান্ডুলিপি ডাকে
পাঠালে তা বিবেচিত হবে
না।
৮। লেখা নির্বাচিত হলে
মেল এ জানিয়ে দেয়া হয়।
আমরা প্রতিটি লেখা পড়ি।
৯। লেখা নির্বাচিত হলে
লেখককে তা জানাবার
পরবর্তী তিন বা চারটি
সংখ্যার মধ্যে তা
প্রকাশিত হয়।
১০। দৈর্ঘ্য, বিষয়
ইত্যাদির ওপরে কোন সীমা
নেই, যতক্ষণ তা ১ নম্বর
শর্তটিকে পূরণ করছে।
১১। পত্রিকাটি
প্রকাশিত হয় বছরের
চারটে নির্দিষ্ট
তারিখে--১৫ মার্চ, ১৫
জুন, ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৫
ডিসেম্বর (বসন্ত, বর্ষা,
শারদ ও শীত সংখ্যা)
১২। লেখা পাঠাবার সময়
কোন নির্দিষ্ট সংখ্যার
উদ্দেশ্যে অনুরোধ না
জানানোটা বাঞ্ছনীয়।
তবে পুজো বা কোন বিশেষ
সংখ্যার সঙ্গে মানানসই
লেখা পাঠালে সেইটা সে
সংখ্যা প্রকাশের অন্তত
দু মাস আগে পাঠিয়ে দিলে
সেটিকে আমরা সেই
সংখ্যায় রাখবার চেষ্টা
করি।
১৩। জয়ঢাকের
ইলাসট্রেশন করতে
আগ্রহী হলে আপনার করা
দু একটি ইলাসট্রেশানের
নমুনা ওপরের মেইল আইডি
তে পাঠিয়ে দিন।
সবচাইতে
গুরুত্বপূর্ণ কথা হল,
জয়ঢাক একটি সম্পূর্ণ
অবাণিজ্যিক উদ্যোগ।
লেখককে বা আঁকিয়েকে কোন
টাকাপয়সা দেয়া হয় না।
জয়ঢাকে আপনি লেখা
পাঠালে ধরে নেয়া হবে এ
নিয়মটা জেনে তবেই লেখা
পাঠিয়েছেন।